আজকে আমরা দুটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব এক হচ্ছে মিয়া খলিফার জীবনী আর এক হচ্ছে মিয়া খলিফার facebook আইডি সম্বন্ধে এক সময় তুমুল ঝড় উঠেছিল । কেননা সেই সময় কি মিয়া খলিফার ফেসবুক আইডিতে লেখা উঠেছিল মিয়া খলিফা আর বেচে নেই । এই খবরটি আসলেই মিথ্যাচার । যেকোনো এক কারণবশত আইডিটি সমস্যা হয়েছিল । এরপর বিস্ময় কর একটি ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। মিয়া খলিফার ফেসবুক আইডিটি ২০২২ সালে ২ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ করে মেমোরিয়াল পেইজে পরিণত হয় । তারপর মিয়া খলিফা নিজেই তার টুইটার একাউন্টে একটি পোস্ট করে জানান যে তিনি এখনো বেঁচে আছেন এবং সুস্থ আছেন । তিনি আরো জানেন যে কোন এক কারণ বসাতে এই আইডির মেমোরিয়াল ভিজিট করে নিতে হয়েছিল এবং আইডিটি একটু সমস্যা দেখা দিয়েছিল । বর্তমানে তার ফেসবুক আইডিটি একটি স্বাভাবিক অবস্থায় রয়েছে ।
মিয়া খলিফার ফেসবুক লিংক
বর্তমানে, মিয়া খলিফার ফেসবুক আইডিটিতে “স্মরণীয়” হিসাবে চিহ্নিত করা হয়নি। আইডিটির প্রোফাইল বিবরণে লেখা রয়েছে, “আমরা আশা করি যারা মিয়াকে ভালোবাসতেন তারা ওঁর স্মৃতিতে এই প্রোফাইল দেখতে পারেন ও তাঁর জীবন সেলিব্রেট করতে পারেন।”
মিয়া খলিফার ফেসবুক আইডির লিঙ্কটি হল: https://www.facebook.com/miakhalifa/
মিয়া খালিফার জিবনী
মিয়া খলিফা ছিলেন একজন লেবানন – মার্কিন ইন্টারনেট সেলিব্রেটি । তিনি ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ সালের লেবাননের বৈরুতে জন্মগ্রহণ করেন । তার পরিবার ক্যাথলিক ছিলেন এবং তিনি সে ধর্মের অধীনে অত্যন্ত রক্ষণশীল পরবর্তীতে তার অনুশীলন করেননি । লেবানন থেকে চলে আসার মূল কারন ছিল সেখানে যুদ্ধ শুরু হয়েছিল । তাই তারা সেখান থেকে পালিয়ে যুক্তরাট্রে চলে যান । আর সেখান থেকে তার এই জীবন শুরু হয় ।
২০০১ সালে লেবাননের দ্বন্দ্বের জেরে তিনি তার পরিবার কে তোর যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তরিত হয়। এবং সেখানে তিনি একটি নর্থ মিডল্যান্ড হাই স্কুলের পড়াশুনা করেন । সেখানে তিনি ২০১১ সালের স্নাতক পাস করেন ।
আরও পড়তে ক্লিক করুন
পর্নোগ্রাফি জীবন
২০১৪ সালের পর্নোগ্রাফিতে প্রকাশ পায় , অবশ্যই তিন মাস পর এই পর্নোগ্রাফি অবসর নেন । পর্নোগ্রাফি থেকে অবসর নেওয়ার পর খলিফে একটি ফটোগ্রাফার ও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবে কাজ শুরু করে । তার অনুসারীদের সাথে ব্যক্তিগত স্বাগত জীবন বিষয়ে পোস্টগুলো শেয়ার করেন । মিয়া তার এই পর্নোগ্রাফি জীবন নিয়ে লেবাননের সরকার ও তার পরিবারের কাছ থেকে অনেক সময় আলোচিত হয়েছে ।
ব্যক্তিগত জীবন
মিয়া ২০১৮ সালে একজন কানাডিও ধ্বংসভূত ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন । এবং সেই বিয়েটি বেশি দিন টেকেনি ২০২১ সালে বিবাহ বিচ্ছেদ । তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খুব বেশি জানা যায় না । খলিফা একটি বিতর্কিত আকর্ষণীয় জীবন নিয়ে খুব ভালোই রয়েছেন জানা যায় । তিনি তার তিন মাস পর্নোগ্রাফিতে অভিনয়ের কারণে তিনি বিশ্বব্যাপী একজন আলোচিত-সমালোচিত নারী । মিয়া খলিফার তারিখ তিন মাস পর জীবন নিয়ে তিনি খুব সংশয়ে রয়েছেন । এই সংশয় থাকার কারণে তিনি পর্নোগ্রাফি ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা করছেন । টাইম ম্যাগাজিনের পাতায় তিনি ২০১৫ সালের মধ্যে বিশ্বের সব চেয়ে প্রভাবশালী ব্যাক্তির ১০০ তম স্থান অধিকার করেছে ।