
মুক্তিযুদ্ধে বাহিনী ভিত্তিক খেতাবপ্রাপ্তদের বাহিনী ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্তদের সংখ্যাবাহিনী ভিত্তিক মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাবপ্রাপ্তদের সংখ্যা নিম্নরূপ•
⭐ সেনাবাহিনী -২২৮
⭐নৌ বাহিনী- ২৪ জন
⭐বিমান বাহিনী-২১জন
⭐ বাংলাদেশ রাইফেলস-১৪৯ জন
⭐ পুলিশ ৫ জন
⭐ মুজাহিদ /আনসার-১৪ জন
⭐ গণবাহিনী-১৭৫ জন
খেতাবপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে দুজন মহিলা। পাঁচজন অবাঙালী ও বীরত্বসূচক খেতাব পান, যাদের মধ্যে একজন বিদেশী।
বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে তিনজন সেনাবাহিনীর, একজন নৌবাহিনী একজন বিমান বাহিনীর এবং দুইজন ইপিআরের।
মুক্তিযুদ্ধে সম্মানসূচক খেতাব স্বাধীনতা যুদ্ধকালে বা পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ইউনিট, সেক্টর, ব্রিগেড থেকে পাওয়া খেতাব এর জন্য সুপারিশ সমূহ এয়ার ভাইস মার্শাল এ, কে খন্দকারের নেতৃত্বে একটি কমিটি দ্বারা নিরীক্ষা করা হয়। এরপর ১৯৭৩ সালের ১৪ডিসেম্বর প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার তালিকা স্বাক্ষর করেন।
১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর পূর্বে নির্বাচিত সকল মুক্তিযোদ্ধার নাম সহ মোট ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধা কে নিম্নোক্ত খেতাব প্রদান করা হয়:
⭐ বীরশ্রেষ্ঠ-৭জন
⭐ বীর উত্তম-৬৮ জন
⭐ বীর বিক্রম-১৭৫
⭐ বীর প্রতীক-৪২৬ জন
১৯৯২ সালের ১৫ ই ডিসেম্বর জাতীয়ভাবে বীরত্বসূচক খেতাব প্রাপ্ত দের পদপরিবতন প্রদান করা হয়। ২০০১ সালের ৭ মার্চ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থিক পুরস্কার এবং সনদপত্র প্রদান করা হয়।
বাহিনী ভিত্তিক মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাবপ্রাপ্তদের সংখ্যা নিম্নরূপ•
⭐ সেনাবাহিনী -২২৮ জন
⭐নৌ বাহিনী- ২৪ জন
⭐বিমান বাহিনী-২১জন
⭐ বাংলাদেশ রাইফেলস-১৪৯ জন
⭐ পুলিশ ৫ জন
⭐ মুজাহিদ /আনসার-১৪ জন
⭐ গণবাহিনী-১৭৫ জন
খেতাবপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে দুজন মহিলা। পাঁচজন অবাঙালী ও বীরত্বসূচক খেতাব পান, যাদের মধ্যে একজন বিদেশী।
বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে তিনজন সেনাবাহিনীর, একজন নৌবাহিনী একজন বিমান বাহিনীর এবং দুইজন ইপিআরের।
মুক্তিযুদ্ধে একমাত্র আদিবাসী বীরবিক্রম ইউকেচিং মারমা।
স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী মুক্তিযোদ্ধা ডব্লিউ এস ওয়াডার ল্যান্ড।
মুক্তিযুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত দুজনারি তারামন বিবি (২ নং সেক্টর) ও ডক্টর সেতারা বেগম (১১ নং সেক্টর)।
মুক্তিযুদ্ধে বীর যোদ্ধা বীরাঙ্গণা ও গুপ্তচর কাকন বিবি (খাসিয়া সম্প্রদায়ের জন্ম)। আসল নাম কাকন হেনইন্জিতা।