
বেশিরভাগ সময় দেখা যায় যে যারা নতুন বিয়ে করেছে তারা সব সর্বোচ্চ 2-3 ২মিনিট পর্যন্ত যৌন মিলন করতে সক্ষম হয় . আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এর থেকে কম মিনিটে বীর্য বের হয়ে যায় । তবে আজকে আলোচনা করব ১ ঘন্টা টাইমিং ট্যাবলেট ও 30 মিনিট পর্যন্ত সহবাস করা ট্যাবলেট এর নাম ।
আজকে যে সকল ওষুধের নাম বলবো সে সকল ওষুধ সেবন করলে আপনি কমসে কম ৪-৬ ঘন্টা পর্যন্ত স্থায়ী হবে । যারা সহবাস করার ক্ষেত্রে অল্প সময়ের মধ্যে বীর্য বের হয়ে যায় তাদের জন্য এই ট্যাবলেট অত্যন্ত কার্যকরী হবে কেননা এই ট্যাবলেট এর ফলে তার যৌন চাহিদা এবং তার সহপাঠী যৌন চাহিদা সম্পূর্ণরূপে পূরণ হবে । আর পরবর্তীতে ধীরে ধীরে প্র্যাকটিসের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে । তাই আসুন প্রথম অবস্থায় দেখিয়ে নেয়া যাক ১ ঘন্টা টাইমিং ট্যাবলেট এর নাম । এই সকল ট্যাবলেটের নাম গুলো নিচে নিম্নলিখিত করা হয়েছে দেখে নিতে পারেন ।
1 ঘন্টা টাইমিং ট্যাবলেট:
মূলত সম্পূর্ণরূপে যৌন তৃপ্তি পাওয়ার জন্য অনেকেই অনেক রকম ট্যাবলেট সেবন করে থাকে । আজকে আপনাদের যে সকল ট্যাবলেট টির নাম বলে যাবে আপনি শুধু একটি মাত্র ট্যাবলেট সেবন করে এর ফলাফল নিশ্চিত করতে পারবেন । সাধারণত এই ট্যাবলেট গুলো শত পারসেন্ট কাজ করে ।
১ ঘন্টা টাইমিং ট্যাবলেট এর নামঃ
- যে ট্যাবলেটটি আপনার সব থেকে বেশি কাজ করবে সেটির নাম হচ্ছে = ( ফসফোডিয়েস্টারেস টাইপ ৫ ইনহিবিটার ) । সাধারণত এই টেবিলের টি রক্তনালী গুলোকে শিথিল করে এবং পুরুষাঙ্গে রক্ত প্রবাহ বাড়ায় । । যার ফলে পুরুষরা দীর্ঘ সময়ের জন্য সহবাস করতে সক্ষম হয় ।
মূলত একটি ট্যাবলেটই আপনার টাইমিং বাড়াতে সাহায্য করবে । তবে এই ট্যাবলেটটি সেভেন এর পাওয়ার ৩০ – ৬০ মিনিটের মধ্যে সহবাস করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে । এই ট্যাবলেটটি আপনার পাকস্থলীতে গিয়ে সম্পূর্ণরূপ গোলে তারপর কাজ শুরু করে । এই ট্যাবলেট টি ধীরে ধীরে কাজ করে কিন্তু দীর্ঘক্ষণ টাইমিং বাড়াতে সহায়তা করে ।
30 মিনিট পর্যন্ত সহবাস করা ট্যাবলেট এর নাম।
এছাড়াও আরো কিছু ট্যাবলেটের নাম রয়েছে তবে নিশ্চিত ভাবে বলা যাবে না যে কতক্ষণ পর্যন্ত এই ট্যাবলেট গুলো আপনার টাইমিং দিতে পারবে । আপনার শরীরের উপর নির্ভর করে এই ট্যাবলেট গুলোর টাইমিং নির্ভর করবে । এমনও হতে পারে এই ট্যাবলেট গুলো আপনার দুই থেকে তিন ঘন্টা পর্যন্ত স্থায়িত্ব থাকবে । তবে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই আপনি দুই একবার গেলেই আপনার যে উত্তেজনা সেটি ধীরে ধীরে কমে আসবে । আপনি চাইলেও যেতে পারেন আবার না চাইলেও যেতে পারেন সমস্যা নেই তবে আসন জেনে নেয়া যাক সে সকল
ট্যাবলেট গুলোর নামগুলো ।
ট্যাবলেট এর নামঃ
- সিলডেনাফিল ।
- টাডালাফিল ।
- ভারডেনাফিল ।
- আভানাফিল ।
মূলত এই ট্যাবলেট গুলো সেবন করলে ৩০ মিনিট পর্যন্ত সহবাস করার যেতে পারে । শুধু যে আপনার উত্তেজিত বা পুরুষাঙ্গ দাঁড়িয়ে রাখবে এই সকল ট্যাবলেট আসলে তা না এছাড়া আরো অন্যান্য কাজ করবে যেটা আপনার শরীরের জন্য ভালো । তবে এই ভেবে খুশি হওয়ার কোন কারণ নেই কেননা এই টেবিলগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে । পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি রকমের হবে তা নিচে নিম্নলিখিত করা হলো
টাইমিং ট্যাবলেটের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ
সাধারণত অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে এ সকল ট্যাবলেট সেবন করলে পরবর্তীতে বা কিছুক্ষণ পর একটু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে । আসুন তাহলে দেখে নেয়া যাক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো ।\
- মাথা ঘোরা ।
- মাথা ব্যাথা মাথা ব্যাথা ।
- দৃষ্টি শক্তি সমস্যা বা অস্পষ্টতা ।
- পেট ব্যথা ।
- পিঠে ব্যথা ।
- রক্তাক্ত প্রস্রাব ।
- মাইগ্রেন
- হারের ব্যথা ।
- বদহজম ।
সাধারণত অনেক এরই এরকম সমস্যা দেখা দিতে পারে তবে এই সমস্ত Tablet সেপনের আগে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ । এ ছাড়া আপনি আরেকটি দিকে সতর্কতা অবলম্বন করবেন যাদের হার্টের সমস্যা কিডনির সমস্যা বা লিভারের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এই সকল ঔষধ তাদের জন্য নিরাপদ নয় । তবে এ বিষয়ে আপনি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে তারপর সেবন করতে পারেন ।
এবার আসুন জেনে নেয়া যাক টাইমিং ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম গুলো ।
টাইমিং ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়মঃ
আপনি এমন অভ্যাসে অভ্যস্ত হইয়েন না আবার যেন প্রতিনিয়ত আপনাকে ট্যাবলেট সেবন করতে হয় । আপনি জরুরী কাজে এটি ব্যবহার করতে পারেন এছাড়াও হঠাৎ ব্যবহারের জন্য । আপনি যদি প্রতিনিয়ত এই ট্যাবলেটটি সেপন করেন তাহলে এক পর্যায়ে আপনাকে চরম ভোগান্তিতে ভর্তি হবে ।
তাই আসুন জেনে নেয়া যা এই ট্যাবলেট গুলো খাওয়ার নিয়ম ।
- সিলডেনাফিল ।
- টাডালাফিল ।
এই ট্যাবলেট দুটি সাধারণত খাবারের পরে খাওয়া যেতে পারে তবে ( “ভারডেনাফিল” ) খাবারের আগে খাওয়া উচিত ।