
করণা মহামারীর পর পৃথিবীতে নতুন ভাইরাসের আবির্ভাব ঘটতে যাচ্ছে যার নাম হচ্ছে Disease X virus / ডিজিস এক্স ভাইরাস । Disease X virus / ডিজিস এক্স ভাইরাস ছড়ানোর মাধ্যম । সারা বিশ্বে আরো একটি মহামারী হানা দিতে পারে যা করোনা ভাইরাস এর আতঙ্কের থেকে কয়েক গুণ বেশি আতঙ্কিত হতে পারে সারা বিশ্ব । বিজ্ঞানীরা ধারণা করছে এই মহামারীতে প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ মারা যেতে পারে ।
করনা মহামারির সময় প্রায় ১৭ লাক্ষ মানুষ মারা যায় সারা পৃথিবীতে । এখন নতুন করে ভাইরাসের আবির্ভাব ঘটতে চলছে । করোনা ভাইরাসের থেকে এই ভাইরাস প্রায় সাত গুণ অধিক শক্তিশালী । বর্তমান ডিজিস এক্স ভাইরাসটি ১৯১৯ এবং ১৯২০ সালের সালের তান্ডব চালানোর স্প্যানিশ পো এর থেকে বেশি তাণ্ডব চালাতে পারে । যা ১৯১৯ এবং ১৯২০ সালের বিশ্বযুদ্ধের মৃত মানুষের দ্বিগুণ । তাই আসুন দেখে নেয়া যাক এক্স ভাইরাস কি ? এই ভাইরাস ছাড়ানোর মাধ্যম, এই ভাইরাস এর ওষুধ বা টিকা । প্রথমত দেখে নেয়া যাক,
এক্স ভাইরাস কি?
এক ধরনের ভাইরাস যা সংক্রমণ ও ব্যাকটেরিয়া ফাংঙ্গাস এর দ্বারা আক্রমণ হতে পারে মানুষ . বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানাই যে এই ভাইরাস করোনা ভাইরাসের থেকে অনেক গুন শক্তিশালী . এই ভাইরাসের মাধ্যমে প্রায় 5 কোটি লোক মারা যেতে পারে . তাই আগে থেকেই মানুষের সতর্ক দেওয়া হচ্ছে যেন তারা সবাই সতর্কতার সাথে অবলম্বন করে .
এক্স ভাইরাস ছড়ানোর মাধ্যমঃ
- ভাইরাস
- ব্যাকটেরিয়া
- ফাঙ্গাস
এই তিনটির মাধ্যমে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়বে সারা বিশ্বে । তাই বিশ্ববাসীকে সততার সাথে থাকার বিশেষ ভাবে জানানো হচ্ছে। ২০২৩ সালের মে মাসেই জানানো হয় এই ভাইরাসের কথা । বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা থেকে এই বার্তাটি প্রকাশ করে । সম্প্রতি ব্রিটিশ গণমাধ্যম ডেইলি মেইল যুক্তরাজ্যের ভ্যাকসিন মেইল টাক্সের সাবেক প্রধান কেট বিন হাম এ তথ্যটি প্রকাশ করে ।
Disease X virus / ডিজিস এক্স ভাইরাস ছড়ানোর কারণঃ
এই ভাইরাস সরানো মূলত কারণ হচ্ছে শহরে অধিক ঘনবসতি মানুষ মানুষের সংস্পর্শে আসার কারণে এই ভাইরাস মূলত ছড়িয়ে পড়তে পারে ।. এছাড়া পশু পাখির মাধ্যমে এ রোগ ছড়াতে পারে । প্রতিনিয়ত আমরা লক্ষ্য করছি যে পশু পাখির বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছে এবং পশু পাখিরা মানুষের সংস্পর্শে থাকার কারণে মানুষ নিজ হাতে লাড়িতে পারি তো করার কারণে এই রোগ মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে । তাই বিশেষজ্ঞরা বলেছেন সারা বিশ্বকে যেন তারা সতর্কতা অবলম্বন করে ।
Disease X virus / ডিজিস এক্স ভাইরাসের ওষুধঃ
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা জানান যে, বর্তমানে এই ভাইরাসের কোন ওষুধ বা টিকা বের হয়নি । তবে আমরা কাজ করে যাচ্ছি এই রোগ প্রতিরোধ করার জন্য । ১৯১৯ এবং ১৯২০ সালের মহামারীতে প্রায় পাঁচ কোটি লোক মারা গিয়েছিল । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই প্রথম আসতে চলেছে ডিসিস এক্স ভাইরাস । বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা জানান এর প্রতিরোধক আবিষ্কার করার জন্য তাদের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন । এই ভাইরাস পৃথিবীর মধ্যে হানা দেওয়ার আগেই এর প্রতিষেধটি প্রয়োগ করতে হবে । এই ভাইরাস প্রতিরোধে সারা বিশ্বের অনেক বিজ্ঞানী এই নিয়ে গবেষণা করছে এবং এটির সমাধানের জন্য টিকা বা ওষুধ তৈরিতে কাজ ।
Disease X virus / ডিজিস এক্স সম্পর্কিত আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে ক্লিক করুন