April 28, 2024
মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস । ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস ২০২৪ ।

মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস নিয়ে আজকের আলোচনা এছাড়াও আলোচনা করা হবে , ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস । পৃথিবীতে এমন কম মানুষের রয়েছে যারা আজ পর্যন্ত জানে না যে পরবর্তী জীবন তাদের কেমন হয় আর সেই মানুষগুলোই হচ্ছে মধ্যবিত্ত ।. যারা মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে বেড়ে ওঠে তাদের কষ্ট এবং যন্ত্রণা সব থেকে বেশি . ।কেননা তারা না পারে নিম্ন শ্রেণীর কাজ করতে না পারে উচ্চ শ্রেণীর কাজ করতে এ দ্বিধায় পরে তাদের জীবন এক সময় কঠিন পরিস্থিতির  শিখারে পড়তে হয় । যখন পরিস্থিতি শিখার হয় তখন সকল লজ্জা শরম ভেঙ্গে তাদের পরিশ্রম করতে হয় ।  সাধারণত দেখা যায় পরিবারের চাপে তারা এ সমস্ত কাজ  করতে বাধ্য হয় ।  তাই চলুন দেখে নেই আজকের মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস গুলো । কষ্টের স্ট্যাটাসগুলো নিচে নিম্নলিখিত করা হলো,

আরও পড়ুন

মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাসঃ

যারা মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে বেড়ে উঠেছে তারাই বুঝে যে কষ্টের মর্যাদা  কি এবং কাকে বলে ।  পকেটে যখন টাকা থাকেনা তখনই শুরু হয়ে কষ্টের দিনগুলি । শুধুমাত্র টাকার অভাব হবেই অনেক কিছু হারাতে হয় তাদের ।  টাকাই মধ্যবিত্ত ছেলেদের সুখ সমৃদ্ধি কেড়ে নেয় না করে ভালো কোন স্কুল কলেজে পড়তে না পারে ভালো কোন চাকরি করতে ।  তাই নিচে সকল মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস তুলে ধরা হলো , 

স্ট্যাটাসঃ

  • এই সমাজে এক বেলা ভাত না খেলে কেউ দেখবে না – তবে আপনি যদি পরিশ্রম করে কিছু করতে যান তখন সবাই আপনাকে দেখে ঠাট্টা করেন । এটাই হচ্ছে মধ্যবিত্ত পরিবারের সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ । 
  • “আমি একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান”_” আর আমি জানি মধ্যবিত্ত মানে কষ্টের একটি ভান্ডার” ।
  • ঘুরতে যাওয়ার স্বপ্ন তো আমিও দেখি –  কিন্তু বাবার আয়ের দিকে লক্ষ্য করে সেই স্বপ্নগুলো ভেঙ্গেচুরি নষ্ট করে ফেলি” ।
  • ইচ্ছা আছে অনেক কিছু করার” _ “ কিন্তু টাকার অভাবে আর পরিবারের দিকে তাকালে সব ইচ্ছা অনিশ্চয় থেকে যায় ।
  • _” আমি  এমন এক পরিবারে জন্ম নিয়েছি_” নুন আনলে পান্তা ফুরায়_ এটাই হচ্ছে মধ্যবিত্ত পরিবারের বৈশিষ্ট্য ।
  • “মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরাও কিন্তু মার্কেট করে”_” তবে প্রতি ঈদে এক থেকে দুইবার” ।  এরই নাম মধ্যবিত্ত পরিবার ।
  •  “মধ্যবিত্ত পরিবার হচ্ছে এক বেলা ভালো তরকারি দিয়ে ভাত খেলে দ্বিতীয়বার কি দিয়ে খাবে সেই চিন্তায় কাতর “ ।
  • “মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরাও কিন্তু মোবাইল ব্যবহার করে তবে মোবাইলের পিছন কাভারে রাবার দিয়ে প্যাচানো মোবাইল>
  • “মধ্যবিত্ত পরিবার সন্তানরা যদি  পরীক্ষার ভালো রেজাল্ট করে তবে সামনে পড়ানোর মতো সামর্থ্য থাকে না পরিবার থেকে ‘ ।  যদিও থাকে তবে অনেক কষ্টসাধ্য ।
  • “আমার মন চায় একজন বন্ধুর সাথে প্রেম করার”_” যখনই মনে পড়ে পরিবারের আর্থিক অবস্থার দেখি তখনই সবকিছু ভেঙ্গে যায় বা ত্যাগ করি ।
  •  মাঝে মাঝে অনেক কিছু করার স্বপ্ন দেখি ‘ ‘ যখনই মনে করি কালকে ইস্কুল যাওয়ার টাকা নেই তখনই স্বপ্নগুলো ভেঙ্গে যায় । 
  • “_একটি মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে প্রতিদিন যত না আয় হয় তার থেকেই দ্বিগুণ খরচ রয়ে যায় । 
  •  প্রতিদিনের চাহিদা মেটাতে একটি বাবাকে করে পরিশ্রম করতে হয় সেই কঠিন পরিশ্রম করেও পরিবারকে সুখী করতে পারে না। । 
  • মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরাই -বেশিরভাগ কষ্টেই থাকে কিন্তু কাউকে বুঝতে দেয় না । 

নির্দেশনাঃ

সত্যিকার অর্থে মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের সব শখ পূরণ হয় না ।  আরো কয়েকটি ছেলের মত তারও মন চায় আনন্দ ফুর্তি করতি কিন্তু টাকার অভাবেই তারা করতে পারে ।  অনেক সময় দেখা যায় যে পরিবার থেকে বিভিন্ন প্রকাশ্য সৃষ্টি করাতে নিকট্য পদ বেঁচে নেই ।  আবার অনেকেই দেখা যায় যে বিভিন্ন রকমের চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খেয়ে লজ্জা সরম ভঙ্গি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা অন্যান্য জায়গায় কাজ করতে বাধ্য হয় ।  তাই এই সমাজে সবথেকে নিরীহ এবং অসহায় মানুষের মধ্যে সবথেকে কষ্টের মাঝে থাকে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো । 

তাহলে এবার আসুন জেনে নেয়া যাক  ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস গুলো সম্বন্ধে ।  নিচে এই সকল ইমোশনাল ছেলেদের কষ্ট স্ট্যাটাসগুলো নিম্নলিখিত করা হয়েছে আসুন দেখে নেয়া যাক , 

 ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাসঃ

আমাদের এই সমাজে এমন অনেক ছেলে রয়েছে যারা তাদের ইমোশনাল কে চাপা রেখে নিজেই অনেক কষ্ট তবু অন্যকে কষ্ট পেতে দেয় না । যাক আসুন তাহলে দেখে নেয়া যাক ,

 কষ্টের স্ট্যাটাস:

  • মাঝে মাঝে এমন ইমোশনাল হয়ে যাই নিজে নিজেকেই ভুলে যাই” ।
  • আমরা ছেলে মানুষ তাই কান্না করি না তবে আমাদের ইমোশনাল বেশি কাজ করে । 
  • আমি একা কেউ আমাকে বুঝতে পারে না তবে আমিও কষ্ট পাই”
  • মাঝে মাঝে নিজেও বুঝিনা আমি কেন এত ইমোশনাল হয়ে যাই অল্পতেই ।
  •  ছেলেরা সবসময় ইমোশনাল হয়ে যায় তাই তারা কাঁদে না”
  •  আমাদের মাঝে ইমোশনাল বেশি কাজ করে তাই অন্যকে কষ্ট দিতে দ্বিধাবোধ লাগে” ।
  •  যাদের মনে মায়া বেশি তাদের মনে ইমোশনাল বেশি   । 
  •  যে সব ছেলেরা  ভালবাসতে জানে তার মাঝে ইমোশনাল বেশি কাজ করে । 
  • যারা খুব ইমোশনালি হয়ে থাকে তারা অল্পতেই ভেঙ্গে পড়ে । 
  • যে ছেলের মধ্যে ইমোশনাল বেশি সেই ছেলে কখনোই কাউকে কষ্ট দেয় না । 

নির্দেশনাঃ

যে সকল ছেলেদের মাঝে ইমোশনাল কাজ করে তারা কখনোই অন্যকে কষ্ট দেবে না ।  এটা হচ্ছে ছেলেদের একটি বৈশিষ্ট্য যা মেয়েদের মাঝে নেই ।  তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অন্যকে কষ্ট দেওয়ার থেকে নিজেকেই সেই কষ্ট বরণ করে নেয় ।  এ ছাড়া আরো অন্যান্য ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অন্যের কষ্টকে নিজের মধ্যে ভাগাভাগি করে সেই কষ্ট গুলোকে হালকা করে নেয় ছেলেরা । 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *